RSS

Category Archives: গল্প

না প্রেমের গল্প

– উঠবি না? কিছু খাবি না? সারা সকাল কি শুধু চুমু খেয়ে কাটবে? 

– আমার তো এতেই পেট ভরে যাচ্ছে। 

– দুর, আমিই উঠি দাঁড়া। 

– শোন না, আরেকটু আদর কর না প্লিজ। 

– আর কত আদর খাবি? রাত গড়িয়ে সকাল হয়ে গেল যে। 

– আরেকটু খানি শুধু। আজকের দিনটাই তো। কাল তুই চলে যাবি। এই হনিমুন পিরিয়ডটার পর আর হয়ত দেখা হবে না তোর সাথে। 

– কী করে জানলি? 

– আমার মনে হচ্ছে। বেশ শিওরলি মনে হচ্ছে, যে তুই আমার প্রেমে পড়তে পারবি না। 

– বাহ, বেশ সবজান্তা হয়েছিস তো। 

– ভেবে বল, সত্যি করে – তুই আমাকে ভালবাসিস জানি, কিন্তু উথাল পাথাল করা প্রেমে পড়েছিস কি? যেরকম আমি তোর প্রেমে পড়েছি? 

– না। পড়িনি। এখনও। সেটা সত্যি। কিন্তু আমি তোকে খুব পছন্দ করি, ভালও বাসি মনে হয়। 

Read the rest of this entry »

 
6 Comments

Posted by on June 30, 2021 in গল্প

 

চার, ছিপ ও জালের গল্প

ঘুম থেকে উঠে আড়মোড়া ভেঙে ঐশী দেখল বিকেল পাঁচটা বাজে। এক্ষুণি গৌরবের আসার সময় হয়ে যাবে। আজ বুধবার। গত কয়েক মাস ধরেই এই সময়ে আসছে গৌরব। ঘন্টাখানেকের মধ্যেই কাজ সেরে চলে যায় সে। ঐশী খুব বেশি সেজে থাকে না অবশ্য, শিফনের শাড়িই তার পছন্দ, ফস করে একটানে খুলে ফেলা যায়। সঙ্গে সরু একচিলতে ফিতের মত ব্রা-কাট ব্লাউজ, যা একটা হুকের ওপর বিপজ্জনকভাবে টিঁকে থাকে কোনোমতে।

ঐশীর স্বামী বিনায়ক এলাকার সাংসদ, সর্বদাই কাজে ব্যস্ত। গুণে হয়ত কয়েক ঘন্টা বাড়িতে থাকে। কাজেই গৌরবের আসা নিয়ে ঐশীর কোনো চাপ হয়না। ব্যায়াম শিক্ষক হিসেবে সে প্রতি বুধবার বিকেলে আসে, সেই এক ঘন্টা বাড়ির চাকরদের দোতলায় ওঠা বারণ। গৌরবের খোঁজ ঐশী পেয়েছিল মিসেস বক্সীর কাছে, তাঁর বাড়িতে একটা পার্টিতে। মিস্টার বক্সী বিনায়কের পার্টির রাজ্য সম্পাদক, মানীগুণী মানুষ। তাঁর স্ত্রী পার্টি থ্রো করলে ঐশীকে যেতেই হয়। মধ্যবয়স্কা মিসেস বক্সীকে চারটে ককটেলের পর একা পেয়ে সে জিজ্ঞ্যেস করেছিল, ‘এত বড় বাড়িতে আপনি একা থাকেন, মানে আপনাদের তো কোনো ইস্যুও নেই, কী করে সময় কাটান?’

মিসেস বক্সী কিঞ্চিৎ চটুল মহিলা। হালকা চোখ টিপে তাকে বলেছিলেন, ‘সময় কাটানোর উপায় তোমাকেও দিতে পারি।’ বলে তাকে গৌরবের ফোন নম্বর দিয়েছিলেন। ঐশী প্রথমে বুঝতে পারেনি ব্যায়াম শিক্ষক দিয়ে সে কী করবে। তার ছিপছিপে তিরিশোর্ধ্ব শরীরে ব্যায়ামের খুব একটা প্রয়োজন নেই। একাকীত্ব কাটাতে গৌরবকে একদিন ডেকেই নিয়েছিল। যে ব্যায়াম সে শিখিয়েছিল, বর্তমানে সেটার বেশ অভাব ঐশীর জীবনে। তাদের সন্তান হওয়ার পর থেকে বিনায়কের কাজের চাপ আরো বেড়ে গেছে, আরো নিরাসক্ত হয়ে গেছে সে। ছেলে হওয়াতে ঐশীর প্রয়োজন বোধহয় ফুরিয়ে এসেছে তার কাছে। যদিও ছেলে ছ’বছরের হতেই তাকে বোর্ডিং স্কুলে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিনায়ক নাকি চায় না তার রাজনৈতিক কীর্তিকলাপের প্রভাব ছেলের ওপর পড়ুক।

আজ বুধবার, গৌরবের আসার দিন। লম্বা দোহারা চেহারার কমবয়েসী ছেলেটিকে ঐশী একদিন জিজ্ঞ্যেস করেছিল, ‘আচ্ছা, আপনার আসল নাম কি গৌরব? এই পেশায় কেন এলেন?’ স্বভাবে শান্ত এবং প্রচন্ড মিতভাষী গৌরব বলেছিল, ‘আমার নাম নরেন নস্কর হলে কি আপনার ভাল লাগত, ম্যাডাম? তাছাড়া আমাদের লাইনে আসল নাম বলা বারণ। কাজে কোনো ভুল হলে আপনি বলতে পারেন।’ কাজটা, বলাই বাহুল্য, গৌরব বেশ ভালই শিখে এসেছে। প্রেমের চৌষট্টি কলা জানা পুরুষ যে কত লোভনীয় হতে পারে সেটা ঐশী এই প্রথম জানল। তার প্রতিটি রন্ধ্র জাগিয়ে দিয়ে যায় গৌরব, যাতে সে প্রতি বুধবারের অপেক্ষায় থাকে।

আজ গৌরব যেন আরো বেশি ধৈর্য্যশীল, আরো বেশি চায় সে – দিতে এবং নিতে। ঐশীকে একটু একটু করে জাগিয়ে তুলে, খেলিয়ে খেলিয়ে সে কামনার চূড়ায় পৌঁছে দিয়েছে। যে মুহুর্তে ঐশী আর নিজেকে ধরে রাখতে পারছে না, আবেশে তার চোখ বন্ধ, তার ভেতরে গৌরব – ঠিক সেই মুহুর্তে একটা ছোট্ট ধারালো ছুরি নির্ভুলভাবে তার হৃদপিন্ড ভেদ করে গেল। নিপুণ দক্ষতায় নিজেকে হারিয়ে ফেলার আগেই গৌরব বেরিয়ে এল ঐশীর ভেতর থেকে। ছুরির বাঁট থেকে আঙুলের ছাপ মুছে ফেলল, তার কাজ শেষ।

ম্যাডামের সঙ্গে অভিনয় করতে শেষের দিকে গৌরবের একটু খারাপই লাগছিল। মহিলা জেনেও গেলেন না যে বিনায়ক বসু, সাংসদ, তাঁর স্বামীই গৌরবকে এই অ্যাসাইনমেন্টটা দিয়েছিলেন। কেন, সেটা সে জানে না অবশ্য।

knife

 
1 Comment

Posted by on September 15, 2016 in অণু গল্প, গল্প

 

Tags: , , , , , , , ,

বেঁচে থাকা আর অভিনয়

ঘুমের মধ্যে আধো-অন্ধকার এক অনুভূতিতে মৈত্রেয়ীর মনে হল কোথায় যেন সানাই বেজেই যাচ্ছে একটানা। ঘুমের মধ্যেই তিনি ভাবলেন, তাহলে কি ইমলির বিয়েটা শুরু হয়ে গেল? কিন্তু তাঁকে ছাড়া তো অনুষ্ঠান আরম্ভ হবে না, তিনি তো মেয়ের মা। এই অবেলায় তিনি ঘুমোচ্ছেন আর সবকিছুতে দেরী হয়ে যাচ্ছে ভেবে মৈত্রেয়ী ধড়মড় করে উঠে বসলেন। উঠে দেখলেন এটা তাঁর নিজের ঘর নয়। চারিদিক ভারী পর্দাঘেরা ছায়া ছায়া একটা হোটেলের ঘর। দু’মিনিট লাগল চোখ সইয়ে নিতে। ঘড়ি দেখলেন, এখনো সকাল রয়েছে। সবে এগারোটা বাজে, কিন্তু ঘরের ভেতর আলোছায়া দেখে সময় বোঝা যাচ্ছে না। মাত্র ঘন্টা তিনেক আগেই তাঁরা লোনাভলার এই গেস্ট হাউসে চেক-ইন করেছেন। তাঁরা অর্থে মৈত্রেয়ী ও তাঁর স্বামী অরুণোদয়। বম্বে থেকে ভোর ভোর বেরিয়ে পড়েছিলেন গাড়িতে, ট্র্যাফিক আর ভারী বর্ষা এড়াতে। আটটা নাগাদ পৌঁছে চা খেয়ে মৈত্রেয়ী একটু রেস্ট নেবার জন্যে শুয়ে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছেন বুঝতে পারেননি। অরুণোদয় অবশ্য জেগেই ছিলেন, বাইরের ঢাকা বারান্দায় বসে প্রকৃতির শোভা দেখতে দেখতে খবরের কাগজ পড়ছিলেন। অথবা, খবরের কাগজ হাতে নিয়ে শুধুই বৃষ্টি দেখছিলেন।

ঘুম থেকে উঠে চোখেমুখে জল দিয়ে মৈত্রেয়ীও বারান্দায় গিয়ে একটা চেয়ার টেনে নিয়ে বসলেন।

“অনেকক্ষণ ঘুমোলে, শরীর ঠিক আছে তো?” স্ত্রীকে জিজ্ঞ্যেস করলেন অরুণোদয়।

“হ্যাঁ, এমনি টায়ার্ড লাগছিল।”

দু’পংক্তি কথার পরেই আবার যে যাঁর জগতে ফিরে গেলেন। সারাদিনে শুধুমাত্র এরকম প্রয়োজনীয় দু’একটা কথা বলে যে তাঁরা কতদিন কাটিয়েছেন তার কোনো হিসেব নেই। মৈত্রেয়ীর বয়স এখন ছাপ্পান্ন, আর অরুণোদয়ের ষাট। দাম্পত্যজীবনের পঁয়ত্রিশ বছর পূর্ণ করেছেন এই কদিন আগেই। কর্তা রিটায়ারও করেছেন মাসখানেক হল, মেয়ের বিয়ের দুদিন আগে। তাঁদের একমাত্র মেয়ে ইমলি, থাকে ইতালিতে। স্কলারশিপ পেয়ে রোমান ইতিহাসের ওপর রিসার্চ করতে গিয়েছিল, এখন ওখানেই থিতু হতে চায়। আর বিয়েও করল একজন ইতালিয়ানকে। সেই উপলক্ষেই গত এক মাস ধরে রীতিমত ঝড় বয়ে গেল বাবা-মার ওপর। অরুণোদয়ের কোনো অসুবিধা হয়নি মেয়ের এই সিদ্ধান্ত মেনে নিতে। তিনি মেয়ে-অন্তপ্রাণ, যদিও তার বহিঃপ্রকাশ খুবই সীমিত। তবে মৈত্রেয়ী একটু চমকেছিলেন। মেয়ে সাহেব বিয়ে করবে সেটা তার ব্যাপার বটে, কিন্তু সে মানিয়ে নিতে পারবে কিনা তাই নিয়ে তাঁর যথেষ্ট সন্দেহ ছিল। ছাব্বিশ বছর দেশে মানুষ হয়ে বাকী জীবনটা বিদেশে কাটানো খুব একটা সোজা নয়। তাছাড়া বিদেশী বর, সে কতদিন টিঁকবে কে জানে। তিনি আবার শুনেছিলেন ইতালিয়ানরা নাকি আজন্ম-রোম্যান্টিক হয়। নিজের আশঙ্কার কথা তিনি স্বামীকে বলতে গেছিলেন দু’একবার। তাতে উত্তর এসেছিল, ‘মেয়ের ওপর আমার সম্পূর্ণ ভরসা আছে। তাছাড়া সে যদি জীবনটা নিজের মত করে বাঁচতে চায়, ক্ষতি কী? সবার তো সে সৌভাগ্য হয় না।’

Read the rest of this entry »

 
3 Comments

Posted by on December 18, 2013 in গল্প

 

Tags: , , , , , , ,

না চাহিলে যারে…

 

ঠিক দুপুরবেলা লেপের মায়া কাটিয়ে বেরোবার জন্য তৈরি হচ্ছিল ঈশানী। আজকাল কলকাতা শহরে শীতটা প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে, নইলে ছোটবেলায় কাঁপুনির চোটে ওর মনে হত স্কুলে আরো বড় উইন্টার ভেকেশন দেয় না কেন। শীতের ওমওম দুপুর, ছাদে বসে শেষ রোদে গরম চায়ের কাপ হাতে ধরে আরো সেঁক দেওয়া, সন্ধ্যাবেলায় ঘরের দরজা জানলা সব বন্ধ করে গাঁক গাঁক করে টিভি দেখা, দিদার হাতে বোনা সোয়েটার পরে ছাদে স্কিপিং করা – এগুলো বহুকাল হয়ে ওঠেনি ওর। এখন তো কলকাতার শীতে দুপুরে গরম জামা পরে বেরোলে ঘাম দেয়। পৌষ সংক্রান্তিতে প্রতি বছর দিদার বাড়ি নেমন্তন্নের দিকে মুখিয়ে থাকত ও পাটিসাপটা থেকে শুরু করে চষির পায়েস, রাঙা আলুর পান্তুয়া, কী না বানাত দিদা ওদের জন্য, আর সঙ্গে অবশ্যই থাকত নলেন গুড়ের কড়াপাক সন্দেশ আর রসগোল্লা। ভাবতে ভাবতে একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে মোটামুটি দশ মিনিটে রেডি হয়ে নিল ও। এই অবেলায় সল্টলেক থেকে উজিয়ে সন্তোষপুর পৌঁছতে হলে অফিস টাইমের আগেই ওকে বেরোতে হবে। বেরোবার সময় দেখল বাবা যথারীতি ড্রয়িংরুমে বসে তারস্বরে টিভিতে সিনেমা দেখছে, এখন ডাকলেও শুনতে পাবে না। মা কে খুঁজতে গিয়ে ও দেখল আজও বারান্দার ধাপে পা ঝুলিয়ে বসে উদাস হয়ে ফাঁকা রাস্তা দেখছে। কিছু বলতে গিয়েও শুধু “মা, আসছি,” বলে গাড়ির চাবিটা নিয়ে গ্যারাজে গেল ও।

sheetসল্টলেক থেকে বেরিয়ে বাইপাসে পড়ে একটু ভাবার সময় পেল ঈশানী। মাকে নিয়ে যে কী করা যায় সেটা কিছুতেই ওর মাথায় আসছিল না। ছ’মাস আগে ওর ডিভোর্সটা হওয়ার সময় থেকেই মা কীরকম একটা যেন হয়ে গেছে। মন থেকে কিছুতেই মেনে নিতে পারেনি বিচ্ছেদটা। মার ধারণা ও আরেকটু চেষ্টা করলে শুভদীপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারত। ব্যাপারটা যে অত সহজ নয় সেটা অনেক বলেও মাকে ও বোঝাতে পারেনি। শুভদীপের কথা মনে পড়তেই এত সুন্দর ঝকঝকে নীল শীতের দুপুরটা তেতো হতে লাগল। জীবনে এই একটাই ভুল করেছিল ঈশানী। তবে ও সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ডিভোর্সের রেশটা খুব তাড়াতাড়ি কাজের মধ্যে ডুবে গিয়ে কাটিয়ে ফেলবে। কাজ বলতেই বোধহয় টেলিপ্যাথি, পাশের সীটে রাখা ফোনটা বেজে উঠল। সুমিতদা। কানে লাগানো ব্লুটুথএর কুট্টি যন্ত্রটা চালিয়ে দিল ঈশানী।

কী রে, কদ্দুর?”

চিংড়িহাটায়, ট্র্যাফিক জ্বালাচ্ছে। পৌঁছে যাব, চাপ নিয়ো না।”

ঠিকানাটা মনে আছে তো? চিনতে না পারলে ফোন করে নিস।”

ঠিক হ্যায়, বস।”

Read the rest of this entry »

 
2 Comments

Posted by on May 24, 2013 in গল্প

 

Tags: , , ,

 
The Ramblings of Don

Just my ramblings..... and sometimes my nostalgic memories!

Book Reviews by Satabdi

Candid opinions on books I read

photographias

photography and life

VR & G

Vigorous Radiant & Glowing

যযাতির ঝুলি | বাংলা ব্লগ | Jojatir Jhuli | Bangla Blog

বাংলা কবিতা, বাংলা গদ্য.. মুচমুচে, খাস্তা, অনবদ্য। ছুটির দুপুরে হোক না যোগ.. যযাতির গল্প, ছড়া, ব্লগ।।

feeble Lines

- By Adarsh

Natasha Ahmed

Author at Indireads

জীবনের আয়না

কিছু এলোমেলো ভাবনাচিন্তা

ব্লগম ব্লগম পায়রা

এটা-সেটা লেখা-দেখা...কখনো আনমনে কখনো সযতনে, টুকিটাকি আঁকিবুঁকি...সাদা-কালো সোজা বাঁকা

TRANSLATIONS: ARUNAVA SINHA

Bengali-to-English, English-to-Bengali literary translations

Cutting the Chai

India's original potpourri blog. Since 2005. By Soumyadip Choudhury

সাড়ে বত্রিশ ভাজা

একটি বাংলা ব্লগ

MySay.in | Political Cartoons and Social Views

Funny Cartoon Jokes on Latest News and Current Affairs.

Of Paneer, Pulao and Pune

Observations | Stories | Opinions

A Bookworm's Musing

Reading the world, one book at a time!

SpiceArt

"আমার চতুর্পাশে সব কিছু যায় আসে, আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা..."

Re.lexi.fication

Global structures. Local colour.

Abhishek's blog অভিষেকের ব্লগ

"আমার চতুর্পাশে সব কিছু যায় আসে, আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা..."

Calcutta Chromosome

"আমার চতুর্পাশে সব কিছু যায় আসে, আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা..."

Bookish Indulgences

"আমার চতুর্পাশে সব কিছু যায় আসে, আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা..."

monalisadesign

Monalisa's creations

of spices and pisces

food and the history behind it.